হতভাগ্য এক বাবার করুন গল্প :



রাত ১০ টা আমরা তিন জন হাঠতে হাঠতে চলে গেলাম বিশ্বনাথ উপজেলার শহিদ মিনারের পাশে বসে আড্ডা দিতেছি হঠাৎ পিছন তেকে আওয়াজ বৃদ্ব বয়স্ক লোকের কন্ঠ!!! এগিয়ে গেলাম গিয়ে বললাম যি চাচা বলেন। হাতে একটা সুই নিয়ে দারিয়ে আছেন বঝতে পারলাম অন্ধকারে সুই এর বেতর সুতু ডোকাতে পারছেন না এগিয়ে গিয়ে সুতু ডুকিয়ে দিলাম সুই এর বেতর যাই হক যানতে চাইলাম কি হয়েছে কেন অ বা এই বাবে উপজেলার বারান্দায় রাত কাটাছেন???  চাচা বলতে শুরু করলেন,বাড়ি বালাগঞ্জ থানার ইলাস পুর এর নূরপুর গ্রাম।বয়স ৮০ বছর দুই ছেলে, বড় ছেলে বিয়ে করে আলাদা তাকে আর ছোট ছেলে 'স'মিইল চালায়।  চাচার বাবা মারা যাবার সময় তার বড় ভাই সব সম্পতি নিজের নামে করিয়ে নেয় এক পরযায়ে চাচা বাড়ি ঘর হারিয়ে রাস্তায়! আমাদের তিন জন ই নিরব চাচা বলতে লাগলেন তার কষ্টটের কথা। সবে মাএ ৩ দিন হয়েছে উপজেলার বারান্দায় তাকেন নিছে একটা কম্বল আর একটা বালিস আর ছেড়া মসারি টানিয়ে রাত কাটান!!!! দিনে ভিক্ষা করেন যা পান তা দিয়ে খাবার জোগান এই বয়সে কি বা করার আছে। নিজের এলাকায় ভিক্ষা করতে পারবেন না বলেই বিশ্বনাতে আসা ! বউ অন্যের বাড়িতে তাকেন কাজ করেন এইবাবে হয়তবা এই বৃদ্ব টার দিন যাবে তার ছলে নিজের পরিবার নিয়ে সুখেই আছে এই হতভাগা বাবার কপালে ছেলে কাছে একটো আশ্রয় অ জোটে নি 😭😭😭 এই বাবে কত বাবা রাস্তায় রাত কাটাছেন!!!!।।।  যাই হক অনেক কন গল্প করে ছলে আসলাম। খুব খারাপ লাগল।

বালাগঞ্জ এর কেউ তাকলে post. টা share করবেন যাতে অই বাবার ছেলে চাখে পরে তার বাবা কি রকম আছেন
আর বিশ্বনাথের কেউ চাইলে গিয়ে দেখে আস্তে পারেন উপজেলায়

Comments